জল জন্ম
নত হই, উড়ে চলি
পরিযায়ী নামে
আদতে আমি তো তোমার সন্তান
বিরহ বিধুর কোন প্রেমিক-চোখে
শোকার্ত মঞ্জুরে বিষাদ ঘনালে
ঝরে পড়ি
ঝরে পড়ি
আনন্দপুর আনন্দ গানে
ক্ষণজীবী আমি জল-জন্ম আমার
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
একনজরে
সম্পাদকীয়
একটি বিষয়ে আমাদের সকলের একমত হতেই হবে ভিন্ন মতের ও ভিন্ন রুচির বহুস্তরকে সম্মান জানিয়েও, যে, আমরা এই মুহূর্তে প্রায়শ্চিত্ত করছি। মানুষ...
বেশিবার পড়া হয়েছে যেগুলি
-
মরণ সকালে উঠে খুলে দিই জানালা নবীন সন্ন্যাসীর মতো রোদ এসে পড়ে বিছানায়। ভাল লাগে। বেলা একটু বাড়লেই সামনের পলাশ গাছে এসে বসে টিয়াপ... -
সংকেত মৃত্যুর আগে কিছু ক্লু জরুর রেখে যাচ্ছি গোপনে বলে যাচ্ছি আমার রাতসফর আর হাতসাফায়ের ছোঁয়াচে সংলাপ লিখছি লুকোনো গোপিনীদের ন... -
শ্মশান আর কিছু কথা নেই ভেবে মায়াযাতনার দেশে হেঁটে যাই বিক্ষিপ্ত আলোর রঙে সহজেই জ্বলে যায় চোখ প্রতিপক্ষ ছাড়া এই বিপুল দূরত্ব, ই... -
যৌথ কবিতায় বারবার আমি আমি ‘প্রেম’ লিখতে গিয়ে ‘ভালোবাসা’ লিখে ফেলি। কেন-না আমিও থাকতে চেয়েছি ওই হাতে আজীবন— যেভাবে হরিরলুটের বাতা... -
হেমন্তের পাতাঝরা অপরাহ্ণ পেরিয়ে সন্ধ্যার কাঁসাই নদীর কূলে আমার সঙ্গে আবার দেখা হল যতন মণ্ডলের। এর আগে সেই দেখা হয়েছিল হৃষিকেশের এক আশ... -
তিনটি কবিতা ## বিভূতি-প্রাচীন অনন্ত চেতনা ধারা বয়ে যাবে তোমার উঠোনে যে আলোর দেশ থেকে তোমার স্বদেশ কিছুমাত্র দূরে নয় মুঠি মেপে ... -
অপত্য হাঁটতে হাঁটতে জন্মেছিল মেয়েটা কোথাও একটু ঝাউপাতা, কোথাও বালি কোথাও নৌকো আর কোথাও শিকল দেখে একদিন ভেসে যাওযার সিদ্ধান্ত নিল... -
হিন্দোল বাবু বলিয়াছেন করোনা লইয়া কবিতা লেখা চলিবে না। তবে এ বাঙালি করে কী? সেই মেট্রোপলিটান যুগ হইতে, এথেনিয়াম ইনস্টিটুশনের মাস্টারমশ... -
আমি ঢুকে যাব কি ভয়ের কৃষ্ণগহ্বরে ? সমস্ত সত্য, সমস্ত সুন্দর গ্রাস করে নেয় এই গহ্বর। টেনে নিয়ে নিঃশেষ করে দেয়। আমি টেলিভিশনে দেখলাম... -
উপন্যাস: এক চোরাশিকারী জানে উপন্যাস আসলে মধ্যবিত্ত মানুষের অসহায় যৌনদুপুর ।সব চরিত্র কাল্পনিক। তোমার বুনোফুল ,কাঁটাঝোপে দুএকটি ...
No comments:
Post a Comment